You are currently viewing আয়েশা (রাঃ) ও সাফওয়ান (রাঃ) বিষয়ক অপবাদ

আয়েশা (রাঃ) ও সাফওয়ান (রাঃ) বিষয়ক অপবাদ

  • Post author:
  • Post last modified:May 22, 2021

কোরআন পড়ে আমাদের বোঝা উচিৎ কি আছে সেখানে। অনেক সময় আমরা সুর করে পড়ে যাই তার যথার্থ অর্থ অনুধাবন করা ছাড়াই। কিন্তু আমাদের বোঝা উচিৎ কি পড়ছি আমরা, আর কাকে বলছি সে সব কথা। আসুন দেখা যাক এর একটি নমুনা।

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কনিষ্ঠ স্ত্রী হযরত আয়েশা (রাঃ) এর বিষয়ে অনেক ঘটনা ও অপবাদ বর্ণিত আছে কোরআন ও হাদীস শরীফে সমভাবে। বহুবার বিতর্কিত  হয়েছেন তিনি নানা কারণে। আসুন দেখা যাক তার কিঞ্চিৎ নমুনা। আসলে কোরআন পড়ে বোঝা উচিৎ কি রয়েছে তাতে।

إِنَّ ٱلَّذِينَ جَآءُو بِٱلْإِفْكِ عُصْبَةٌ مِّنكُمْ ۚ لَا تَحْسَبُوهُ شَرًّا لَّكُم ۖ بَلْ هُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ ۚ لِكُلِّ ٱمْرِئٍ مِّنْهُم مَّا ٱكْتَسَبَ مِنَ ٱلْإِثْمِ ۚ وَٱلَّذِى تَوَلَّىٰ كِبْرَهُۥ مِنْهُمْ لَهُۥ عَذَابٌ عَظِيمٌ (١١) لَّوْلَآ إِذْ سَمِعْتُمُوهُ ظَنَّ ٱلْمُؤْمِنُونَ وَٱلْمُؤْمِنَـٰتُ بِأَنفُسِهِمْ خَيْرًا وَقَالُوا۟ هَـٰذَآ إِفْكٌ مُّبِينٌ (١٢) لَّوْلَا جَآءُو عَلَيْهِ بِأَرْبَعَةِ شُهَدَآءَ ۚ فَإِذْ لَمْ يَأْتُوا۟ بِٱلشُّهَدَآءِ فَأُو۟لَـٰٓئِكَ عِندَ ٱللَّهِ هُمُ ٱلْكَـٰذِبُونَ (١٣)

বাংলা অনুবাদঃ “যারা মিথ্যা অপবাদ রটনা করেছে তারা তোমাদেরই একটি দল, উহাকে নিজেদের জন্য খারাপ মনে করো না, বরং উহা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। ওদের প্রত্যেকের জন্য ওদের কৃত পাপ কর্মের ফল আছে এবং ওদের মধ্যে যে উহার প্রধান ভূমিকায় ছিল তার জন্য আছে কঠিন শাস্তি। এ কথা শোনার পর বিশ্বাসী পুরুষ এবং নারীগণ কেন নিজেদের বিষয়ে সৎ ধারণা করেনি এবং বলেনি ‘এ তো নির্জলা অপবাদ’। তারা কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করেনি, যেহেতু  তারা সাক্ষী উপস্থিত করেনি সে কারণে তারা আল্লাহর বিধানে মিথ্যাবাদী।

আয়াতটির শানে নযুল এই রকমঃ উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) (বনু মুস্তালিকের যুদ্ধে ষষ্ঠ হিজরী রসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর সঙ্গে ছিলেন। যুদ্ধশেষে মদিনায় প্রত্যাবর্তনের পথে তারা এক জাগয়ায় শিবির স্থাপন করেন। রাত্রীর শেষভাগে উক্ত স্থান ত্যাগ করার জন্য কাফেলাকে নির্দেশ দেওয়া হয়। লোকজন যাত্রা শুরু করেন।

এদিকে হযরত আয়েশা (রাঃ) প্রাকৃতিক প্রয়োজনে শিবির থেকে কিছু দূরে গমন করেন। তখন তার কন্ঠহারটি পড়ে গেলে তিনি তা অনুসন্ধান করতে থাকেন। তার হাওদা পর্দা আবৃত থাকায় তিনি ভিতরে আছেন মনে করে উহা উষ্ট্রের পিঠে তুলে দিয়ে কাফেলা রওনা হয়ে যায়। অপর দিকে পাশ্ববর্তী রক্ষী বদরী সাহাবী হযরত সাফওয়ান (রাঃ) কি যেন পড়ে আছে দেখতে পেয়ে নিকটে এসে হযরত আয়েশা (রাঃ) কে দেখতে পান এবং তাকে স্বীয় উষ্ট্রে আরোহণ করান এবং তিনি নিজে পদব্রজে রজ্জু ধরে কাফেলার সাথে মিলিত হন।

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুনাফিক সর্দার আবদুল্লাহ্ বিন উবাই নানা অপবাদ ছড়াতে থাকে। তখন এ আয়াত ও পরবর্ত্তী আয়াতগুলিতে হযরত আয়েশার পবিত্রতার ঘোষনা করা হয় এবং অপবাদকারীদের কঠোর শাস্তির কথা ব্যক্ত করা হয়। 

ব্যাপারটি বিশ্লেষণে ব্যাখ্যা পাওয়া যায় যে, বোখারী শরীফে এইভাবে- হযরত ওরওয়াহ ইবনে জোবায়ের ইবনে মুসাইয়্যার আলকামা ইবনে ওয়াক্কাস ও ওবায়দুল্লাহ্ (ইবনে আবদুল্লাহ্) থেকে আয়েশা (রাঃ) এর বিরুদ্ধে অপবাদ প্রদানের ঘটনা সম্পর্কে বর্ণিত আছে। তাদের বর্ণিত কোন কোন হাদিস কোন কোনটির সত্যতা প্রতিপন্নকারী। (তারা বর্ণনা করেছেন) আয়েশার বিরুদ্ধে অপবাদ রটনাকারীরা যে সময় অপবাদ রটনা করল এবং অহী নাযিল হতে বিলম্ব হল, তখন রসুলুল্লাহ্ (সাঃ) তাঁর স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ চেয়ে আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) ও উসামা ইবনে যায়েদ (রাঃ) কে ডেকে পাঠালেন। উসামা (রাঃ) বললেন, আপনার স্ত্রী, তাঁর সম্পর্কে তো আমরা শুধু ভালই জানি।

বারীরাহ বর্ণনা করেছেন, আয়েশার সম্পর্কে আমি একটা খারাপ ছাড়া আর কিছুই জানি না। তা হল, অল্প বয়স্কা হওয়ার কারণে তিনি প্রায়ই বাড়ীর লোকদের জন্য আটা খামির করতে করতে তিনি প্রায়ই ঘুমিয়ে পড়তেন, আর এ ফাঁকে বকরী এসে তা খেয়ে ফেলতো। তখন রসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বললেন, সে ব্যক্তির বিরুদ্ধে আমাকে কে সাহায্য করবে? যার জ্বালাতন আমার পারিবারিক ব্যাপারে অশান্তি ঘটিয়েছে। 

এ প্রসঙ্গে নবীজি আয়েশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেনঃ হে আয়েশা! তোমার সম্পর্কে আমি সব কথা শ্রবণ করেছি।  যদি তুমি নিষ্পাপ হয়ে থাকো তাহলে আল্লাহ্ অবশ্যই তোমার পবিত্রতা প্রকাশ করবেন। আর যদি তুমি গুনাহের কাজ করে থাকো তাহলে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রর্থনা করো, তওবা করো এবং আল্লাহর দিকে রুযু হও। কেননা বান্দা যখন স্বীয় গুনাহের স্বীকারোক্তি করত তওবা করে , আল্লাহ্ তখন তাঁর গুনাহ্ ক্ষমা করে দেন। 

পরবর্ত্তীতে, মিথ্যা অপবাদ প্রদানকারীদের মধ্যে হাসান ইবন সাবিত (রাঃ) মিসতাহ্ ইবন উছাছা (রাঃ) এবং হামনা বিনত মাহশ (রাঃ) কে মিথ্যা অপবাদের হদ (শরীয়াতে দত্ত) বিধান স্বরূপ আশিটি করে বেত্রাঘাত করা হয়।

তবে আসাহহুস সিয়ার কিতাবে বলা হয়েছে যে, হযরত আয়েশা (রাঃ) এর প্রতি মিথ্যা অপবাদের ঘটনা যে “মুরায়সী” যুদ্ধের সময় ঘটেছিল তা ঠিক  এবং শেষের  ঘটনা তার পরে হয়েছিল।

তবুও, আয়েশাকে তার স্বীয় গুনাহের জন্য হুজুর (সাঃ) তওবা করতে বললেন। 

কিন্তু ব্যাপারটি সেখানে নয়, ব্যাপারটি হচ্ছে এইসব আয়াতগুলো আমরা যখন উচ্চারণ করি এবাদতকালে বা অন্য কোন সময়ে, তাতে কি মহান আল্লাহ্ তায়ালার সন্তুষ্টি আদায় হয় নাকি তার কাছে নালিশ করা হয়? সুন্দর উচ্চারণে এ সকল আয়াত যখন আমরা অহরহ বলে যাই আর আত্মতুষ্টি লাভ করি তখন কি বুঝতে পারি কি বলছি আমরা প্রভুকে।

এ কথাগুলো যদি সুর করে কোন ব্যক্তির প্রতি উচ্চারণ করা হয় বারংবার, তাহলে সে ব্যক্তি নির্দ্ধিধায় বলে উঠবে- ‘বেয়াদব কোথাকার, জানিস তুই কি বলছিস আমাকে?

কিন্তু আল্লাহপাক মহান ধৈর্যশীল ও ক্ষমাপ্রবণ, তাই কথায় কথায় আামাদের নির্বুদ্ধির আচরণে ক্ষুদ্ধ হন না। তবে অন্তর তাঁর ব্যথীত হয় বৈকি!

এ বিষয়ে হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর তাফসীর প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেছেন- “তারা কেন উপস্থিত করেনি এই ব্যাপারে, তাদের বক্তব্যের পক্ষে চারিজন সাক্ষী, ন্যায়পরায়ণ তাহলে সাক্ষীগণ তাদের সত্যায়ন করতো। যেহেতু তারা সাক্ষী উপস্থিত করেনি, চারজন সাক্ষী আনেনি। সে কারণে তারা আল্লাহর বিধানে মিথ্যাবাদী। তারপর যে সকল লোক আয়েশার (রাঃ) ও সাফওয়ান (রাঃ) সম্পর্কে অপবাদ রটায়নি বটে কিন্তু কানাঘুষা ও সমালোচনা করেছে তাদের সম্পর্কে আয়াত নাযিল হয়েছে যে, দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদের প্রতি আল্লাহর দয়া, আল্লাহর পক্ষ থেকে অনুগ্রহ ও রহমত না থাকলে যাতে তোমরা লিপ্ত ছিলে, হযরত আয়েশা (রাঃ) ও হযরত সাফওয়ানের (রাঃ) সমালোচনায় লিপ্ত ছিলে সে জন্য তোমাদেরকে স্পর্শ করত, আপাতত হত কঠিন শাস্তি, দুনিয়া ও আখিরাতে কঠিন শাস্তি।”

১৪ আয়াতে আরো বলা হয়েছে- “দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমরা যাতে লিপ্ত ছিলে তার জন্য কঠিন শাস্তি তোমাদেরকে স্পর্শ করত।”

এছাড়াও ১৫ আয়াতে বলা হয়েছে- “যখন তোমরা মুখে মুখে এটা ছড়িয়েছিলে এবং এমন বিষয় মুখে উচ্চারণ করেছিলে যার কোন জ্ঞান তোমাদের ছিলো না এবং তোমরা এটাকে তুচ্ছ গণ্য করেছিলে, যদিও আল্লাহর নিকট এটি ছিল একটি গুরুতর বিষয়।”

বিষয়টির প্রেক্ষাপট লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এটি বেশ ভালোভাবেই ছড়িয়েছিলো মুখে মুখে। তবে এর সত্য-মিথ্যা যাচাই এর উর্দ্ধে থেকেও আমরা দেখতে পাই ঘটনাটি বেশ প্রভাব ফেলেছিল নবীজির জীবনে।

অতএব, একতরফা বিচারিত হতে হয় বেচারা হযরত সাফওয়ান (রাঃ) কে আর সহ্য করতে হয় বেত্রাঘাত। হযরত আয়েশা (রাঃ) শুধু কেঁদে-কেটেই খালাস হয়েছিলেন। কারণ যদি প্রমাণিত হয় যে, তারা দু’জনে ব্যাভিচারে লিপ্ত ছিলেন তাহলে ইতিহাস উল্টো পথে যেত। তবে ব্যাপারটিকে ঘিরে নবীজির হতাশা ও ক্রন্দন আকাশ ছুঁয়ে ছিল। 

আমরা জানি যে হযরত মহাম্মদ (সাঃ) আয়েশা (রাঃ) কে তার শিশু বয়সে (ছয় বছর বয়সে) বিয়ে করেন এবং মাত্র নয় বছর বয়সে নিজ গৃহে বধূবেশে নিয়ে যান যখন তাঁর নিজের বয়স ছিল ৫৩ বছর। শিশুবিবাহ বা বাল্যবিবাহের ফযিলত আমরা তেমন বুঝি না তাই আশ্চর্য হই এই কর্মকান্ডের। আজকের বিশ্বে এই বাল্যবিবাহ আইনতঃ দন্ডনীয় অপরাধ। আমাদের দেশীয় আইনেও তা কার্যকর করা হয়েছে সম্প্রতি। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশে আজো তা প্রচলিত আছে বিশেষত ইয়েমেনে, সিরিয়ায়, আফগানিস্তানেও রয়ে গেছে এর প্রভাব। আরো কয়েকটি দেশে এখনও রয়ে গেছে গোপনে বাল্যবিবাহের শিকড়।

আয়েশা (রাঃ) এর সাথে রসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর বিবাহ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় বোখারী শরীফে। হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমার বয়স যখন ছয় বছর, তখন রসুলুল্লাহ্ (সাঃ) আমাকে বিবাহ করেন। তারপর আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম এবং বনি হারেছ খাযরাজ গোত্রে অবতরণ করলাম। তারপর আমি এমন ভীষণ জ্বরে আক্রান্ত হলাম যে, আমার (মাথার) চুল ছিন্নভিন্ন হয়ে উঠে গেল। অতঃপর আমার চুল নতুনভাবে গজিয়ে যখন তা কানের নিম্নভাগে পর্যন্ত পৌঁছাল, তখন আমি আমার সঙ্গিনীদের সাথে দোলনায় বসে দোল খাচ্ছিলাম। এমন সময় আমার মাতা উম্মে রুসান আমার কাছে এসে আমাকে উচ্চঃস্বরে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে আসলাম। কিন্তু তিনি আমাকে নিয়ে কি করতে চাচ্ছিলেন তা আমি বুঝতে পারি নি।

তারপর তিনি আমার হাত ধরে চলতে চলতে একটি ঘরের দরজায় এনে আমাকে দাঁড় করালেন। আমি তখন হাঁফাচ্ছিলাম। অতঃপর আমার শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হলে তিনি সামান্য পানি দিয়ে আমার মুখ ও মাথা মুছে দিলেন। ঢুকে দেখলাম ঘরের মধ্যে কয়েকজন আনসার মহিলা। তারা আমাকে লক্ষ্য করে বললেন, আগমন কল্যাণময় ও বরকতপূর্ণ হোক এবং ভবিষ্যত মঙ্গলজনক হোক। মাতা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন।তারা আমাকে সাজিয়ে-গুছিয়ে পরিপাটি করলো। তারপর পূর্বাহে রসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর আগমনই আমাকে চমকিত করে তুলে ফেলেছিল। তখন তারা আমাকে তাঁর হাতে তুলে দিলেন। ঐ সময় আমার বয়স ছিল নয় বছর। 

এই হাদীসটিকেই আবার অনেকে পেঁচিয়ে ৯ এর স্থলে ১৯ বছর বানাবার ছল-চাতুরী করেছেন কতিপয় অপব্যাখ্যা দিয়ে। নতুবা শিশু বিবাহের অপবাদে নবীজিকে অপমাণিত হতে হয়।

এসব ঘটনা আমরা অনেকেই জানি না আবার অনেকে জেনেও তা অজানার ভান করি। কারণটা যাই হোক সত্য ঘটনাকে চাপা দিয়ে রাখলে তা আজীবন রাখা যায় না। যাদের কাছে এটা কোন ঘটনাই নয় তাদের কথা আলাদা। কিন্তু আমরা যারা বিবেকের দংশনকে উপেক্ষা করতে পারি না তারা অবাক বিম্ময়ে চেয়ে থাকি ইসলাম বিশারদদের নির্দেশনায়। সত্য-মিথ্যার খেলায় তাদের কটুতা বিশ্বসেরা। তাই এর কোন সত্যিকার সুরাহা হয় না কখনো।

আমি জানি এসব অনাকাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর জানা নেই কারো। তাই প্রশ্নটি আপনার বিবেচনায় রেখে যাই। চেষ্টা করবেন কি সত্যটা উদ্ধারের?    

তথ্য সুত্র:

১. আল কোরান , সূরা নূর, ২৪: ১১-১৩
২. নূরানী কোরআন শরীফ, সোলেমানিয়া বুক হাউস-ঢাকা, পৃষ্ঠা- ৫১৪
৩. সহীদ হাদীস, বোখারী-২৪৪৭ পৃষ্ঠা, ৩৪৪ দ্রষ্টব্য
৪. আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা ১৯৬, ১৯৭
৫. আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা-৪১
৬. আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা ১৯৬
৭. তাফসীরে ইবনে আব্বাস, দ্বিতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা ৪২৬ ও ৪২৭
৮. সহীহ্ হাদীস বোখারী, নং ৩৬১০, ৩৬১১ পৃষ্ঠা ৫২৫ 

আরও পড়ুন: কিতাবুল মোকাদ্দস পরিবর্তন হওয়ার অভিযোগ

This Post Has 2 Comments

Leave a Reply